ঔষধ খেতে হবে প্রধানত মুখ দিয়ে। যত ইমারজেন্সী সমস্যাই হােক না কেন, মুখে খেলেই চলবে। ঔষধের নির্বাচন যদি সঠিক হয়, তবে নিশ্চিত থাকতে পারেন যে সেটি মুখে খেলেও একেবারে হাই পাওয়ারের ইনজেকশনের চাইতেও অন্তত একশগুণ দ্রুত কাজ করবে। ইনজেকশন দেওয়া, পায়খানার রাস্তা দিয়ে ঔষধ ঢুকানাে বা এই জাতীয় কোন শয়তানী সিষ্টেমের হােমিওপ্যাথিতে স্থান নেই। যদি রােগীর দাঁত কপাটি লেগে থাকে বা বমির জন্য ঔষধ গিলতে না পারে, তবে ঔষধ মুখে বা ঠোটের ফঁাকে রেখে দিলেই চলবে। আবার ঔষধকে একটি বােতলে নিয়ে একটু পানির সাথে মিশিয়ে জোরে কয়েকটা ঝাঁকি দিয়ে তার বাষ্প নিঃশ্বাসের সাথে টেনে নিলেও কাজ হবে। আরেকটি পন্থা আছে, তাহলাে ঔষধকে একটু পানিতে মিশিয়ে পরিষ্কার চামড়ার ওপর মালিশ করা (যেখানে কোন চর্মরােগ নেই)। যে-সব শিশু বুকের দুধ খায়, তাদের যে কোন রােগ-ব্যাধিতে তাদেরকে ঔষধ না খাইয়ে বরং তাদের মা-কে খাওয়ালেও কাজ হবে। শিশুরা বা মানসিক রােগীরা যদি ঔষধ খেতে অস্বীকার করে, তবে তাদেরকে না। জানিয়ে দুধ, পানি, ভাত, চিড়া, মুড়ি, বিস্কিট, ইত্যাদির সাথে মিশি তাতেও কাজ হবে।
0 Response to "ঔষধ কিভাবে খেতে হবে?"
Post a Comment