1. একজন মানুষের শরীরে দেহের ওজনের ৭ শতাংশ পরিমান রক্ত থাকে।
2. রক্তের সার্বজনীন দাতা গ্রুপ কি ০
0- (সব মানুষকে দেওয়া যায়)।
0+ (O-,A-,B-,AB-, দিতে পারে না)।
3. রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা গ্রুপ AB
AB ( O+, A+, B+, AB+, গ্রহণ করতে পারে না)
AB+( সবার থেকে গ্রহণ করতে পারেন)।
4. ¤ একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে কোষের সংখ্যা ছয় লক্ষ কোটি থেকে দশ লক্ষ কোটি।
5. অস্থির আবরনীর নাম- পেরিঅস্টিয়াম।
6. হৃদপিন্ডের আবরনীর নাম- পেরিকার্ডিয়াম।
7. কিডনীর আবরনীর নাম ক্যাপসুল। ৪. যকৃতের আবরনী নাম- পেরিটোনিয়াম।
9. i ফুসফুসের আবরনীর নাম- প্লুরা।
10. লালাগ্রন্থীর আবরনীর নাম এপিথেলিয়াম
11. A মস্তিষ্কের আবরনীর নাম- মেনিনজেস
12. শুক্রাশয়ের আবরনীর নাম মেসোরকিয়াম 13. ডিম্বাশয়ের আবরনীর নাম- মেসোভেরিয়াম
14. পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় টেস্টোসটেরন
15. স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় ইস্ট্রোজেন।
16. রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – ইবনে নাফিক।
17. রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন - ল্যান্ড স্টীনার।
18. M মানুষের রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক।
19. প্রধান রেচন অঙ্গ বৃক্ক প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে। 20. বৃক্ক দেখতে অনেকটা সীমের বীজের মতো
21. শব্দ দূষনের ফলে সৃষ্টি হয় উচ্চ রক্তচাপ।
22. মানুষের মস্তিস্কের ওজন ১.৫০ কেজি।
23. নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় ধমণীর মধ্য দিয়ে।
24. রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয়।
25. ডায়াবেটিস রোগ হয় ইনসুলিনের অভাবে।
26. ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় - গ্লুকোজ। 27. মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক
28. হিমোসাইটোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে রক্তকণিকার সংখ্যা নির্ণয় করা যায়।
29. হৃৎস্পন্দন নিয়ন্ত্রিত হয় দেহের হাইপোথ্যালামাস অংশ দ্বারা।
30. একটি বৃক্কে নেফ্রনের সংখ্যা প্রায় ১০ লক্ষ 31. ক্ষুদ্রান্ত্রের দৈর্ঘ্য ৬ মিটার
32. মানবদেহে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হাইপোথ্যালামাস
33. মানুষের লালায় টায়ালিন এনজাইম থাকে।
34. স্নায়ুতন্ত্রের গাঠনিক একক নিউরন।
35. রেচনতন্ত্রের গাঠনিক একক নেফ্রন। 36. কংকালতন্ত্রের গাঠনিক একক অস্থি।
37. যকৃতের গাঠনিক একক হেপাটোসাইট। 38. হৃৎপিন্ড মানবদেহের প্রাণ।
39. যকৃত -জীবন-সমুদ্রের কর্মমুখর পোতাশ্রয়।
40. অস্থিরক্ত কনিকা তৈরীর কারখানা 41. জল-ফ্লুইড অফ লাইফ
42. ক্রোমোজোম বংশগতির ভৌত ভিত্তি
43. হরমোন দেহের রাসায়নিক বার্তা বাহক।
44. যকৃত- মানবদেহের ল্যাবরেটরী
45. বৃক্ক মানবদেহের ছাঁকনযন্ত্র 46. হিমোগ্লোবিন-রবিন হুড অনু
47. শ্বেতরক্তকনিকা -মানব দেহের আনুবীক্ষনিক সৈনিক।
48. রাইবোসোম প্রোটিন তৈরীর কারখানা
49. অ্যামাইনো অ্যাসিড প্রোটিন তৈরীর কঁাচামাল
50. RNA প্রোটিন তৈরীর ব্লু-প্রি
51. জিনোম মাস্টার ব্লুপ্রিন্ট
52. DNA-মাস্টার মলিকিউল
53. কোন রোগ শরীরের কোন অংশে হয়
একজিমা: ত্বকে।
ক্যাটরাকট(চক্ষুর ছানি):- চক্ষু।
আরথ্রাইটিস (গেঁটেবাত):- গ্রন্থিসমূহে।
জন্ডিস:- লিভার, চক্ষু,শরীর।
টিউবারকিউলোসিস (যক্ষা):- ফুসফুসে।
ট্রাকোমা:- চক্ষু।
ডায়াবেটিস:- অগ্নাশয়৷
ডিপথেরিয়া: গলা।
নিউমোনিয়া:- ফুসফুস।
পাইওনিরয়া:- দাঁতের মাড়ি।
পাইলস: নিম্নমনালীর শিরায়।
মেনিনজাইটিস:- স্পাইনাল কর্ড ও মস্তিষ্ক।
রিউমাটিজম(বাতরোগ) :- গ্রন্থি।
স্নায়ুতন্ত্র ও স্নায়ুতন্ত্রের অবস্থান : মস্তিষ্ক।
মানব মস্তিষ্কের ওজন: 1200-1400 গ্রাম।
↑ মানব মস্তিষ্কের আয়তন 1450 ঘনসেমি।
ও স্নায়ুতন্ত্রের গঠনগত ও কার্যগত একক : নিউরন। 6 মানব শরীরের সবচেয়ে বড় কোশ- স্নায়ুকোশ।
↑ স্নায়ুকোশ বিভাজিত না হবার কারণ : সেন্ট্রিওলের অনুপস্থিতি।
↑ নিউরোন কী কী অংশ দ্বারা গঠিত :- কোশদেহ ও প্রলম্বিত অংশ। প্রলম্বিত অংশ কী কী দ্বারা গঠিত : অ্যাক্সন ও ডেনড্রন।
● নিউরোনে অবস্থিত দীর্ঘ শাখাবিহীন প্রলম্বিত অংশ অ্যাক্সন 54. মানুষের করোটি স্নায়ু 12 জোড়া
প্রথম: অলফ্যাক্টরি স্নায়ু
দ্বিতীয়: অপটিক স্নায়ু
তৃতীয়: অকিউলোমোটর স্নায়ু
চতুর্থ: ট্রকলিয়ার স্নায়ু
পঞ্চম: ট্রাইজেমিনাল স্নায়ু
যষ্ঠ: অ্যাবডুসেন্স স্নায়ু
সপ্তম: ফেসিয়াল স্নায়ু
অষ্টম: অডিটরি স্নায়ু
নবম: গ্লসোফ্যারিঞ্জিয়াল স্নায়ু
দশম: ভেগাস স্নায়ু
একাদশ: স্পাইনাল অ্যাকসেসরি স্নায়ু
★ দ্বাদশ: হাইপোগ্লসাল স্নায়ু
পোস্টঃ ভুল ত্রুটি ক্ষমাপ্রার্থী।
ভালো লাগলে বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারেন
পরবর্তী_পোষ্ট_পেতে_ফলো_দিয়ে_সাথেই থাকুন।
0 Response to "মানবদেহ সম্পর্কে অজানা তথ্য"
Post a Comment